Basha bodol A to Z

 


 

বাসা অফিস বদল সার্ভিস ইন ঢাকা বাংলাদেশ

বাসা অফিস বদলানো মানেই অনেক রকমের ঝামেলা। আর এই ব্যাপারটা যখন ঢাকার মতো কোনো জনবহুলএবং যানজটের শহরে তখনতো মহা বিপদ। আর এ বিপদের সময়, আপনি আর কাউকে কাছে না পেলেও আমাদেরকে পাবেন সব সময়।safe movers bd,  আমাদেরকে শুধু ফোনে অথবা অনলাইনে অর্ডার দিলেই, আমাদের বাসা বদল বিশাল টিম চলে যাবে আপনার দরজায়।জীবনধারণের জন্য আমাদের অনেককেই গ্রামের বাড়ি ছেড়ে ঢাকা শহরের বিভিন্ন জায়গায় এসে ভাড়া বাড়িতে উঠতে হয়। আর তাই অফিস বা অন্য কোন সুবিধার জন্য প্রায়ই করতে হয় বাসা বদল। আর বাসা বদল মানেই অনেক বড় ঝামেলার একটা কাজ। বাসার অনেক গুলো জিনিসপত্র আনা-নেয়া। তবে কিছু বিষয় মাথায় রেখে বাসা বদল করলে অনেক বড় ঝামেলার কাজটাও অনেক সহজ হয়ে যায়। আর এই কঠিন এবং ঝামেলার কাজটা সহজ করতে, আপনাদের সাথে আছে বাসা-বদল সার্ভিস কোম্পানির বিশাল বড় টিম।Safe movers bd, 

বাসা বদল করার সময় যে জিনিসগুলো মাথায় রাখতে হবে:

  1. খুব বেশি প্রয়োজনীয় জিনিসগুলোর একটি তালিকা তৈরী করুন।
  2. তালিকা মিলিয়ে প্যাকেটের ভেতরে রাখা প্রতিটি জিনিসের নাম প্যাকেটের গায়ে লিখে রাখবেন।
  3. খুব ভালো হয় প্যাকেটের ভেতরে রাখা প্রতিটি জিনিসের নাম প্যাকেটের গায়ে লিখে রাখলে অথবা একটা কাগজে লিগে প্যাকেটের সঙ্গে আটকে দিলে।
  4. আর যদি কাগজের টুকরোটা খুলে যাওয়ার আশঙ্কা থাকে তাহলে এক নম্বর, দুই নম্বর করে প্যাকেটের নাম্বারিং করে রাখুন।
  5. কোন প্যাকেটে কী রাখছেন, তা একটি নোটবুকে লিখে রাখুন, তাহলে আর জিনিসটা খুজে পেতে সব প্যাকেট খোঁজা লাগবে না। প্রয়োজন ভেদে প্যাকেট তৈরি করুন। আর এই সকল কাজ এর সহজ সমাধান করতে আপনাদের সাথে সব সময় রয়েছে বাসা বদল সার্ভিস এর বিশাল টিম।
  6. মশারি, বিছানার চাদর, বালিশের কভার এক প্যাকেটে রাখুন অর্থাৎ, ক্যাটাগরি ভাগ করে নিন। তাহলে সহজেই অনেক জিনিস একসঙ্গে পাবেন। নিত্য প্রয়োজনীয় জিনিস গুলো এক প্যাকেটে রাখুন, তা না হলে প্রয়ােজনের সময় সহজ এ খুঁজে পাবেন না।
  7. ম্যাচ, কয়েল, মোমবাতি বা চার্জার লাইট, হাত পাখা, ছাতা- এগুলো আলাদা করে নিন। কারণ প্রয়োজনের সময় এগুলো খুঁজে পাওয়া যায় না। আর ইলেকট্রিক কাজ শেষ করতে একটু সময় লাগে, তাই হাত-পাখা, মোমবাতি বা চার্জার লাইট, কয়েল, ম্যাচ- এগুলো প্রায়ই কাজে লাগে। আর ইলেকট্রিক লাইন ঠিক থাকলে বাসায় ওঠার পর প্রথমেই ফ্যান ও লাইট লাগিয়ে নিন। তাহলে অস্বস্তিতে পড়তে হবে না, আপনাদের নতুন বাসায় ওঠার পর।
  8. বাসা বদলের ঝামেলায় মোবাইলটা ভুলেও সাইলেন্ট করে রাখবেন না, তাতে মোবাইল হারানোর ভয় থাকে। আর খুব প্রয়োজন না হলে সব মোবাইল ও চার্জার একটা ব্যাগে রেখে লক করে রাখুন। কারণ, নানা ব্যস্ততায় মোবাইল আপনার কাজে ব্যাঘাত সৃষ্টি করতে পারে। তবে মোবাইল অফ করলে প্রয়োজনীয় ব্যক্তিদের আগেই জানিয়ে রাখুন – যে আজকে আপনার ফোন বন্ধ থাকবে। আর মোবাইলে ফুল চার্জ দিয়ে রাখুন। কারণ, বলা যায় না নতুন বাসায় ইলেকট্রিক সমস্যা দেখা দিতেই পারে।
  9. সব গুলো কাজই একটু গুছিয়ে করার চেষ্টা করুন, তাহলে সব সময় কাজ গুলোই সহজ ও সুন্দর মনে হবে। তাই তাড়াহুড়া না করে, ধীরে – সুস্তে হাতে সময় নিয়ে সব জিনিস আগে থেকে প্যাক করা শুরু করুন, দেখবেন বাসা বদলানোকে আর ঝক্কি – ঝামেলা মনে হবে না।
  10. টাকা পয়সা, মূলবান জিনিসপত্র, প্রয়োজনীয় কাগজপত্র আলাদা করে সাবধানে রাখুন।
  11. বাসা যদি নিজের হয়, তাহলে বাসাটি যখন পুরোপুরি তৈরি হবে, তখনই সেই বাসায় যাওয়ার চেষ্টা করুন। অনেক সময় দেখা যায়, কোনো একটা রুমের রং করা বাকি আছে, কিংবা একটি বাথরুমের এখনো সব কল লাগানো হয়নি অথবা বসার ঘরের সিলিং এখনো শেষ হয়নি এমন অবস্থায় কেউ কেউ নতুন বাসায় উঠে যান। এতে মালামাল এর ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারে। তাই এত দিন যেহেতু অপেক্ষা করেছেন, আর না হয় কয়টা দিন বেশি অপেক্ষা করুন । সব ঠিকঠাক হয়ে গেলে নতুন বাসায় উঠুন।
  12. একেক রুমের মালামাল একেকটি বাক্সে ভরে ফেলুন। তাহলে নতুন ঘর গোছানোর সময় সবকিছু হাতের কাছে পাবেন, আর ঝামেলাও কম হবে।
  13. নতুন বাসায় প্রথমেই সব রুমের খাটগুলো লাগিয়ে ফেলুন। কারণ এর ওপর কাপড় রেখে আলমারি অনেক দ্রুত গোছাতে পারবেন।
  14. কাচের মালামাল গুলো নিজেই বহনের চেষ্টা করুন। নতুবা মাল টানার লোকদের কাছে দিলে ভেঙ্গে ফেলতে পারে। এমনকি প্রয়োজনীয় কাগজপত্র, গহনা ও টাকা – পয়সাও নিজের কাছেই রাখুন । এতে হারানোর আশঙ্কা থাকবে না।
  15. আপনার ঘরের অপ্রয়োজনীয় জিনিস গুলো আপনি দান করে দিতে পারেন বাসা বদল করার সময়, যেমন বাচ্চার ভাঙ্গা খেলনা, নষ্ট হয়ে যাওয়া হাড়ি পাতিল, পুরানো ছেড়া জামা কাপড়, পুরানো জুতা, ব্যাগ ইত্যাদি অনেক কিছুই থাকে ঘরে যা আমাদের আর কোন কাজে আসবে না। সেই জিনিসগুলো গরিবদের দিয়ে দেওয়া যেতে পারে। এতে করে ঘর ও একটু ঝামেলা মুক্ত হয় এবং বাসা বদল করার সময় বোঝাও একটু কমে।
  16. এসব কাজে তাড়াহুরো না করে ঠান্ডা মাথায় কাজ গুলো করতে হবে। তাড়াহুড়োর ফলে জিনিসপত্রের ক্ষয়ক্ষতি হতে পারে। তাই পরিবারের সদস্য সংখ্যা অনুযায়ী ঘরের যিনিস পত্রের দায়িত্ব ভাগ করে নিলে পুরো ব্যাপারটা আরো সুবিধার হয়। যেমন কেউ একজন রান্না ঘরের যিনিস পত্রের দায়িত্ব নিল, আর কেউ একজন বেডরুমের দায়িত্ব নিল। বাসা পাল্টানো কাজটা ঝামেলা দায়ক বিধায় এ সময় মাথা অল্পতেই গরম হয়ে যেতে পারে, তাই মাথা ঠান্ডা রাখার চেষ্টা করতে হবে। আমাদের বুঝতে হবে, রেগে গিয়ে হেরে গেলে চলবে না। ঠান্ডা মাথায় সমস্যার সমাধান করতে হবে৷  



বাসার সব জিনিস পত্র গোছানো হয়ে গেলে সবশেষে গ্যাসের চুলা খুলে নেবেন। আর বাসায় ওঠার পর সবকিছু করার আগে গ্যাসের চুলা লাগিয়ে নিন।

আর এই সকল কাজ গুলো করা আপনার একার পক্ষে সম্ভব না, তাই আপনি আপনার কাজগুলোকে সহজ করতে আমাদের বাসা বদল টিমকে সাথে রাখতে পারেন।


 🚛  SAFE MOVERS BD

আমাদের বাসা বদল টিম এর সার্ভিস সবার থেকে আলাদা কিন্তু কেন !!! SAFE MOVERS BD

  1. আপনার মূল্যবান মালামাল খুলে প্যাকিং করে, ট্রান্সফার করি এবং সেগুলোকে আবার লাগানো দায়িত্ব পর্যন্ত আমাদের। আপনাকে একটি মালামালে ও টাচ্ করতে হবে না।
  2. নিজস্ব পবিবহন এবং নিজস্ব লেবার।
  3. অভিজ্ঞ টেকনিশিয়ানস্ এবং ইলেকট্রেশিয়ানস্
  4. বিশস্ত এবং নিরাপদ   প্রতিজ্ঞাবদ্ধ
  5. আন্তর্জাতিক মানের প্যাকিং সুবিধা।

মন্তব্যসমূহ

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

House shifting service - বাসা অফিস বদল সার্ভিস

House shifting service - বাসা বদল সার্ভিস

HOUSE SHIFTING SERVICE

House shifting service - বাসা বদল সার্ভিস